“আদালতে মামলা জটকে মানবাধিকার লঙ্গনের শামিল” বলে মন্তব্য করেছেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
তিনি বলেন, “বিচার পাওয়া নাগরিকের অধিকার। সুতরাং বিচারের নামে দিনের পর দিন মামলা রেখে দেওয়াও মানবাধিকার লঙ্গন।এজন্য দ্রুত মামলা নিস্পত্তি করতে বিচার সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে আরও বেশি উদ্যেগী হতে হবে।”এক্ষেত্রে মানবাধিকার কর্মীদের সোচ্চার হওয়ার আহবান জানালেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানরাইটস এন্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর)।
আশরাফুল আলম আরো বলেন, “মানবাধিকার হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল রক্ষাকবচ| আর মানবাধিকার কর্মীরা হচ্ছেন গণতন্ত্রের মূল পাহারাদার। গণতন্ত্র যত শক্তিশালী হবে মানবাধিকার তত প্রতিষ্ঠিত হবে।বাংলাদেশের সমস্ত গুম ও অপহরণ আইনের আওতায় এনে ক্রিমিনাল প্রসিজিডিউর কোর্ট অনুযায়ী বিচার করার জন্য সরকারের প্রতি দাবী জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের সংবিধানের মৌলিক অধিকারই হচ্ছে মানবাধিকার।কারো এই অধিকার লঙ্গিত হলে তিনি কোর্টে গিয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।”
তিনি বলেন, “কোর্টে অসংখ্য বিচার পড়ে আছে। বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে। কিন্তু বিচার হচ্ছেনা। সাধারণ মানুষ বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মানবাধিকার কর্মীদের উচিত সরকারের কাছে যথা সময়ে বিচার পাওয়ার দাবী তুলা।”
ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ক্রাইম রিপোর্টার্স সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম (সাগর) আরো বলেন,“একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমাদেরকে অনেক সচেতনভাবে চলতে হবে। সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে নিজে স্বচ্ছ থাকতে হবে। দুর্নীতিবাজরা কখনও মানবাধিকার কর্মী হতে পারেনা।”